পিতা থেকে কন্যা: দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের চমক জাগানো উত্থানের গল্প বিজয়নগর বিজয়নগর নিউজ প্রকাশিত: ২:৩৬ অপরাহ্ণ, জুন ৯, ২০২২ বিজয়নগর নিউজ।। গত এক যুগে বাংলাদেশের অবকাঠামোগত এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন আজ সারা বিশ্বের কাছে বিস্ময়। জাতিসংঘের রেজ্যুলেশনেও এ বিষয়ে বলা হয়েছে: বাংলাদেশে উন্নয়নের এই ধারা অব্যাহত রাখলে শিগগিরই উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নাম লেখাবে। সেখানে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের এই পরিবর্তন যেনো এক কিংবদন্তি ঘটনা। এক যুগে আগে কেউ হয়তো বিশ্বাসই করতো না যে, পাশ্ববর্তী বৃহৎ রাষ্ট্র ভারতের চেয়ে দারিদ্রপীড়িত বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু আয় বেশি হবে। ২০১৩ সালেও ভারতের তুলনায় বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল প্রায় অর্ধেক, ২০০৮ সালে তা আরো কম ছিল। তবে ২০২২ সালে এসে এখন ভারতের মাথাপিছু আয় যেখানে দুই হাজার ডলারের মতো, সেখানে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় আড়াই হাজার ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এমনকি রুপির বিপরীতে প্রায় দ্বিগুণ পার্থক্য কমিয়ে গত এক যুগে ক্রমাগতই বেড়েছে টাকার মান। টাকার মান এখর রুপিকে ছুঁই ছুঁই করছে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারতই এখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্থনৈতিক ও সামরিকভাবে সবচেয়ে শক্তিশালী, একারণে ভারতের সঙ্গে তুলনামূলক আলোচনা দিয়েই বাংলাদেশের উত্থানের গল্পটি শুরু করা হলো। বাংলাদেশের এই পুনর্জন্মের জন্য গত এক যুগের বেশি সময় ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার দূরদর্শী পরিকল্পনা এবং শ্রমের ফলেই আজ বিশ্বের বুকে আত্মপ্রকাশ করেছে এক নতুন বাংলাদেশ। এ ব্যাপারে জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজের লেখা এক প্রবন্ধে বলেছেন, ‘যখন আমি আমাদের এই অর্জনগুলোর দিকে তাকাই, আমার মনে হয়- বাবা যদি এখন আমাদের একবার দেখতে পারতেেন! আমরা প্রতিকূলতার যে দুর্গম পথ পার হয়ে এসেছি, তা যদি তিনি দেখতেন, আমি জানি তিনি অনেক গর্ব বোধ করতেন। এবং তিনি আমাদের এটাও মনে করিয়ে দিতেন যে, সামনে আরো অনেক কাজ বাকি আছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ এবং তার কর্মপরিকল্পনা অনুসরণ করেই আমরা আজ এতোদূর আসতে পেরেছি এবং তার স্বপ্ন পূরণের জন্য সর্বোচ্চ সাফল্য পূরণের আগ পর্যন্ত এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার দুঃসাহস দেখাতে পারছি।’ ‘স্ট্রাইভিং টু রিয়ালাইজ দ্যা আইডিয়ালস অব মাই ফাদার’ প্রবন্ধটিতে আজকের বাংলাদেশে উত্তরণের পেছনে যে তিনটি ধাপের কথা উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, তারমধ্যে প্রথমেই তিনি বলেছেন- বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্রচিন্তা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশ গড়ার আদর্শিক প্রচেষ্টার কথা, যার ওপর ভিত্তি করেই পরবর্তী দুই ধাপে দেশকে গড়ে তোলার জন্য পরিকল্পনা করেছেন তিনি। আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশের নবউত্থানের গল্প বলতে গেলে, ফিরে যেতে হবে ২০০৮ সালে। যখন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ‘দিন বদলের সনদ’ ঘোষণা করে জনপ্রিয় ভোটে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। সেসময় দেশের মাত্র ৮ লাখ মানুষ ইন্টারনেট সেবার আওতায় ছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা সরকার গঠনের পর সারা দেশে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিলেন। যার ফলে এত্র এক যুগের কম সময়ে দেশের ৯৮ শতাংশ এলাকা ইন্টারনেটের আওতায় এসেছে এবং কমপক্ষে ১২ কোটি মানুষ ইন্টারনেট সেবা পাচ্ছে। এই ইন্টারনেট সেবার নিশ্চিত হওয়ার কারণেই গ্রাম পর্যন্ত ছড়িয়ে গেছে এক নতুন পেশা, নাম হলো- ফ্রিল্যান্সিং। ঘরে বসে ইন্টারনেটে কাজ করে স্বাবলম্বী হয়েছে লাখ লাখ মানুষ এবং তাদের কারণেই রেমিট্যান্স উপার্জন বেড়েছে সরকারের। উগ্রবাদ-সন্ত্রাস ও দুর্নীতি দমনের কারণে সারা দেশে নিশ্চিত হয়েছে কর্মমুখী পরিবেশ। ফলে মানুষের বহুমুখী কর্মসংস্থান সৃষ্টি, পেশাগত নিশ্চয়তা, ব্যবসার স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হওয়ায় অর্থনীতির বিকাশ ঘটেছে। যেকারণে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে বাংলাদেশ। সুশাসনের কারণে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের ফলে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, সরকারের সামাজিকসুরক্ষা ও সেবামূলক কর্মসূচির কারণে মানবসম্পদ সূচকে বাংলাদেশের উত্তরণ এবং অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকে স্থিতিশীল ও নির্ভরযোগ্য অবস্থান অর্জন করায় উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। করোনা মহামারি মোকাবিলা করেও ২০২০ সালে বাংলাদেশের রিজার্ভ দাঁড়িয়েছিল সর্বোচ্চ প্রায় ৪৮ বিলিয়ন ডলার। বিভিন্ন আমদানি ব্যয় মেটানোর পর তা এখনও প্রায় ৪৫ বিলিয়ন ডলারে স্থিতিশীল রয়েছে। এদিকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাইলফলক অর্জন করেছে বাংলাদেশ। শত প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও ২০২১ সালে ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আয় করেছে আমাদের দেশ। এমনকি পোশাকশিল্প রফতানির ক্ষেত্রেও ২০২০ সালে বিশ্বে দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থান অর্জন করেছে আমাদের দেশ। এদিকে, তথ্য-প্রযুক্তিতে আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে ইতোমধ্যে সারাদেশে সাড়ে ৮ হাজার ডিজিটাল সেন্টার এবং ৮৬ হাজার ডিজিটাল ক্লাসরুম তৈরি করেছে সরকার। ট্রেনিং সেন্টার ও আইটি পার্কের মাধ্যমে নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে প্রশিক্ষণার্থীদের। ফলে ২০০৮ সালে যেখানে তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে আয় ছিল মাত্র ২৫ মিলিয়ন ডলার, সেখানে ২০২২ সালে তা বেড়ে হয়েছে ২ বিলিয়ন ডলার। এই সেক্টর থেকে রাজস্ব আয় বেড়ে ৪ মিলিয়ন ডলার থেকে ৬৮ মিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। তৈরি হয়েছে সাড়ে ৬ লাখ আইটি প্রফেশনালসহ, তথ্য-প্রযুক্তির সঙ্গে সম্পৃক্ত নতুন নতুন ক্ষুদ্রব্যবসার খাতে যুক্ত হয়ে স্বাবলম্বী হয়েছেন কমপক্ষে ৫০ লাখ মানুষ। অন্যদিকে কৃষিখাতেও বিপ্লব ঘটেছে। একসময় খাদ্যঘাটতির দেশ থেকে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এমনকি মাছ ও সবজি উৎপাদনেও বিশ্বের শীর্ষ ৫ রাষ্ট্রের একটি এখন বাংলাদেশ। দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রফতানি হচ্ছে সবজি ও ফল। আমাদের দেশের ৪৩ শতাংশ মানুষ কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই উপকূল অঞ্চলের জন্য লবণাক্ততা-সহনীয় ধান ও ফসলের জাত আবিষ্কার এবং চাষিদের জন্য আধুনিক বাজার ব্যবস্থাপনার ব্যবস্থা করছে সরকার। দেশের শতভাগ বিদ্যুতায়নের পর এবার আধুনিক কৃষি ও শিল্পভিত্তিক অর্থনীতির জন্য শতাধিক ইপিজেড-ভিত্তিক রফতানিমুখী বাণিজ্যের ওপর জোর দিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। নতুনপ্রজন্মকে শতভাগ শিক্ষিত করে তুলতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিশুদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে যে শিশু আইন পাশ করেন, সেই পথকে আরো এগিয়ে নিয়ে গেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ফলে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা ও বিনামূল্যে বই দেওয়ার পাশাপাশি, প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থীকে (প্রাইমারি থেকে উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত) বিভিন্ন উপবৃত্তি এবং বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। একারণে শিক্ষার হার এখন প্রায় অর্ধেক বৃদ্ধি পেয়ে ৮০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। দেশের পিছিয়ে পড়া নারীদের জন্য জাতীয় সংসদে এবং সরকারি চাকরিতে ১০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুই প্রথমে দেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠীর সমপরিমাণ নারীকে সমাজের প্রথম কাতারে নিয়ে আসার উদ্যোগ নেন। সেই ধারাবাহিকতাতেই ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠনের পর থেকেই নারী শিক্ষার হার বাড়ানোর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়, তার সফল বাস্তবায়নের কারণে এসএসসি পর্যায়ে নারী শিক্ষার্থী বেড়েছে ৫৫.০৭ শতাংশ, এইচএসসি পর্যায়ে বেড়েছে ৫০.২৭ শতাংশ এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আগের তুলনায় নারী শিক্ষার্থী বেড়েছে ৩৫.২১ শতাংশ। নারীর সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের অংশ হিসেবে উচ্চ এবং নিম্ন আদালতে বিচারক হিসেবে, প্রশাসনের সচিব, জেলা পর্যায়ে ডেপুটি কমিশনার এবং পুলিশ সুপার, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহনী কর্মকর্তা, বিভিন্ন পুলিশ স্টেশনের ইনচার্জ হিসেবে নারীদের নিয়োগ দেওয়া হয়। এছাড়াও সেনা-নৌ-বিমান বাহিনীতে নারীর পদায়ন, সীমান্তে বিজিবি এবং বিভীন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উপাচার্য পদে নারীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ফলে দেশজুড়ে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হওয়ায় সামগ্রিকভাবে লাভবান হয়েছে দেশের অর্থনীতি। কমে গেছে লৈঙ্গিক বৈষম্য। স্বাস্থ্যখাতের বৈপ্লবিক উন্নতির ফলে শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার ৮৫ শতাংশ কমে এসেছে। স্বাধীনতার পর যেখানে প্রতি হাজারে শিশুমৃত্যুর হার ছিল ১৪১, তা এখন ২০ এর ঘরে নেমেছে। স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে যেখানে মানুষের গড় আয়ু ছিল মাত্র ৪৭ বছর, গণমানুষের সুচিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হওয়ার কারণে তা আজ ৭৩ বছরে উন্নীত হয়েছে। স্বাধীনতার পর ভূমিহীনদের মাথাগোঁজার ঠাঁই দিতে তিনি গুচ্ছগ্রাম তৈরি করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারও রাষ্ট্রীয় ভূমি ব্যবহার করে অসহায় মানুষদের ঘর করে দেওয়ার সেই উদ্যোগকে আরো সম্প্রসারিত করেছে। দুইটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ১০ লাখ গৃহহীন মানুষকে মাথাগোঁজার ঠাঁই করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার। এরপর তাদের জন্য দেওয়া হচ্ছে বিশেষায়িত পেশার প্রশিক্ষণ। ফলে সমাজের দারিদ্র হ্রাস পাচ্ছে এবং কর্মমুখী জীবনে প্রবেশ করছে প্রান্তিক মানুষ। পুরো দেশকে এক সুতায় বাঁধার জন্য বঙ্গবন্ধু যেমন যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে সড়ক-সেঁতু নির্মাণের ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও তেমনি সেই ধারা অব্যাহত রেখেছেন। ফলে গত এক যুগে সারা দেশে চার-লেনের সড়ক নির্মাণ হয়েছে। প্রাম পর্যন্ত পৌঁছে গেছে পাকা রাস্তা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কাঁচামাল সহজেই রাজধানীসহ বড় বড় বাজারগুলো এবং বন্দরগুলোতে যেতে পারছে। ফলে সচল থাকছে গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা। বৃহত্তর উত্তরাঞ্চলকে রাজধানীর সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পরেই আওয়ামী লীগ সরকার বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু নির্মাণ করে। তেমনি দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকেও সারা দেশের সঙ্গে যুক্ত করতে নির্মাণ করা হয়েছে পদ্মা সেতু। এই সেতু চালুর ফলে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পাবে ১ শতাংশ। দেশকে আধুনিককায়নের জন্য বঙ্গবন্ধু যেমন স্বাধীনতার পরপরই বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহকেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন, তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যার উদ্যোগে মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট পাঠাতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। এই যোগাযোগ স্যাটেলাইটটির কারণে দেশের দুর্গম ও উপকূলীয় এলাকার ৩১টি দ্বীপের মানুষ ইন্টারনেট সুবিধা ভোগ করছে। এছাড়াও অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে গত তিন বছরে ৩০০ কোটি টাকা উপার্জন করেছে এই স্যাটেলাইট। আজকের বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তার পেছনের মূল চালিকাশক্তি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দর্শন। এবং জাতির পিতার উন্নয়নের দর্শন বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে বিশ্বের বুকে সন্মানজনক অবস্থানে নিয়ে যেতে নিরলস কাজ করছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সবাই এই অগ্রযাত্রার সঙ্গে থাকুন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য যে দেশ গড়ে উঠবে, তাতে নিকট অতীতগুলোকে হয়তো রূপকথা মনে হবে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। Related posts:অস্তিত্বহীন শিক্ষাকেন্দ্র দেখিয়ে কয়েক লাখ টাকা সম্মানী আত্মসাৎবঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দর্শনহেফাজতের শীর্ষ নেতাদের নামে মামলা না দেয়ার কারণ জানালেন আইজিপি Post Views: ২২৯ SHARES Uncategorized বিষয়: