মোকতাদির চৌধুরী’র ফুফাতো ভাই এম এ হালিম আর নেই বিজয়নগর বিজয়নগর নিউজ প্রকাশিত: ৮:১৮ অপরাহ্ণ, জুলাই ২২, ২০২১ না ফেরার দেশে চলে গেলেন পাকিস্তান পার্লামেন্টের এমপিএ এবং পার্লামেন্টারী সেক্রেটারি (হোম) প্রয়াত আবদুল হাই -এর পুত্র, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী’র ফুফাতো ভাই, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ কল্যাণ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক এম এ হালিম। তিনি আজ বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) আনুমানিক ভোর ৫.৩০ মিনিটে ইন্তেকাল করেছেন ( ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজেউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি সেন্ট্রাল রোডের পাশে ওয়েস্ট এন্ড স্ট্রিটস্থ হাক্কানী মসজিদে বাদ যোহর তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রয়াত এম এ হালিমের ফুফাতো ভাই র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি নিজেই। তিনি বলেন, তৎকালীন পাকিস্তান পার্লামেন্টের এম,পি, এ এবং পার্লামেন্টারী সেক্রেটারি (হোম) প্রয়াত আবদুল হাই -এর পুত্র, আমার ফুফাতো ভাই অধ্যাপক এম এ হালিম আজ ভোর আনুমানিক ৫.৩০ মিনিটের দিকে মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট, সমাজ কল্যাণ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন। শিক্ষানুরাগী এই ব্যক্তিত্ব সবসময় মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন। তাঁর মৃত্যু দেশের শিক্ষাঙ্গনের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। উল্লেখ, অধ্যাপক এম এ হালিম ১ নভেম্বর ১৯৪৩ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটিয়ারা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা প্রয়াত আব্দুল হাই ছিলেন পাকিস্তান পার্লামেন্টের এমপিএ ও পার্লামেন্টারী সেক্রেটারি (হোম) এবং তাঁর মাতা প্রয়াত সাফিয়া খাতুন চৌধুরী ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের বর্তমান এমপি উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর আপন ফুফু। কর্মজীবনে অধ্যাপক এম এ হালিম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট, সমাজ কল্যাণ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে সাফল্যের সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর জন্মভূমি ঘাটিয়ারাতে প্রতিষ্ঠিত ঘাটিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের সরকারি অনুমোদন পাওয়ার জন্য তিনি অনেক শ্রম ও মেধা ব্যয করেন। এমনকি বিদ্যালয়টি যাতে সরকারি অনুমোদন পায়, সেজন্য তিনি প্রধান শিক্ষক(প্রথম) হিসেবে বেশ কিছু দিন দায়িত্ব পালন করেছিলেন। Related posts:চিরকুমার মিজ্জুর মৃত্যুতে মৃনাল চৌধুরী লিটনের শোক প্রকাশব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের ১০ ইউপির ৪টিতে নৌকা, ৪টিতে বিদ্রোহী ও ২টি বিএনপিরউন্নয়নের মহাসড়কে ব্যারিকেড সৃষ্টিকারীদের প্রতিহত করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে Post Views: ১৫১ SHARES Uncategorized বিষয়: