সম্পাদকীয় : মৃণাল চৌধুরী লিটন

যুবলীগের নেতৃত্ব নিয়ে প্রত্যাশায় বিজয়নগরবাসী

প্রকাশিত: ৫:৩৫ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ২৭, ২০২৩

বিজয়নগর উপজেলায়
নতুন প্রত্যাশার যুবলীগ
দীর্ঘ প্রত্যাশার পর আগামী 2৮ শে এপ্রিল বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সম্মেলন এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাটি মানুষের নেতা বিজয়নগর উপজেলার স্থপতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী সহ কেন্দ্রীয় যুবলীগের নেতৃবৃন্দ জেলা যুবলীগের নেতৃবৃন্দ দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠিত কিন্তু ২০১০সালে বিজয়নগর উপজেলা উপজেলার সৃষ্টি হয় তারও পরে বিজয়নগর উপজেলায় ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী এম পি
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি র সন্তান শেখ ফজলে নূর তাপস শামস আওয়ামী যুবলীগের নেতৃত্ব দিচ্ছেন সেই সাথে নেতৃত্বে আছেন সাবেক ছাত্রনেতা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম নিখিল একটা সময় লক্ষ করেছি যখনই কোন গণসংগঠনের সম্মেলন হয়েছে তখনই নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকতো আর সেই নেতৃত্তের প্রতিযোগিতায় হয়তো বেশি হলে প্রার্থী ৩ থেকে ৪জন সভাপতি তিন থেকে চারজন সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী এবং সংগঠনের নেতাকর্মীরা এদের মধ্যে বাছাই করে নেতৃত্ব নির্বাচন করতেন কিন্তু বর্তমান সময়ে আমরা কি দেখছি এমন এমন ব্যক্তি সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হয় যারা ইউনিয়ন পর্যায়ে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক হওয়ার মত সাংগঠনিক অবস্থান আছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং দলবেঁধে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হয় আবার কখনও কখনও এমন এমন প্রার্থী থাকে যখনই যেকোনো গণসংগঠনের সম্মেলনের সময় তাদের প্রার্থী হতে দেখা যায়
সংগঠনে একজন কর্মী তার সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড সংগঠনকে গতিশীল করার কার্যক্রম নিয়ে যদি নেতৃত্ব সৃষ্টি হয় আর তাহলে নেতৃত্বে বিকাশ ঘটে। তারই ধারাবাহিকতায় বিজয়নগর উপজেলাবাসী প্রত্যাশা করে মাদক, সন্ত্রাস,খুন রাহজানি মুক্ত যুবলীগ গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
কেন্দ্রীয় যুবলীগের
যুবলীগের শীর্ষ দুই পদের নেতৃত্বের সমন্বয়ে কেবল ভাবমূর্তিতে স্বচ্ছ নয়, রাজপথের নির্ভীক ও সাহসিকতার বিষয়টিও মাথায় রেখে নেতৃত্ব উপহার দেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। দায়িত্ব গ্রহণের পর পরশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল যুবলীগের অতীতের গৌরবোজ্জ্বল ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত করা। যুবলীগের প্রতি যুবসমাজ তথা আপামর জনসাধারণের আস্থা ফিরিয়ে আনা এবং যুবলীগের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সমুন্নত করা।
অগণিত যুবকের প্রাণের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে শেখ ফজলুল হক মনির নেতৃত্বে ১৯৭২-এর ১১ নভেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক যুব কনভেশনের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে সংগঠনটি। গত চার দশকের বেশি দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম এবং হাজারো নেতাকর্মীর আত্মত্যাগের মাধ্যমে যুবলীগ দেশের সর্ববৃহৎ যুব সংগঠনে পরিণত হয়।

স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু একদিন তার স্নেহের ভাগনে ও ঘনিষ্ঠ শিষ্য শেখ ফজলুল হক মনিকে বলেন-

“ছাত্রজীবন পেরিয়েছে, অথচ যৌবন পেরোয়নি এরকম বহু যুবক এখন আদর্শহীন, লক্ষ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এরা অনেকেই মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে। এখন লক্ষ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নানা উচ্ছৃঙ্খল কাজে জড়িত হচ্ছে। এদের মধ্যে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনে দেশ ও জাতি গঠনের কাজে লাগাতে পারলে একটি যুবশক্তি তৈরি হবে, যে শক্তির ভেতর থেকে দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব বেরিয়ে আসবে। দেশ ও সমাজের ভবিষ্যতের রূপকার হবে এই যুবসমাজ।”

এই সূত্র ধরে পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে যুবসমাজকে সংগঠিত করতে শেখ ফজলুল হক মনি গড়ে তোলেন যুবলীগ। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সংগঠনটি একটি শক্তিশালী যুব প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। প্রথম চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন শেখ মনি নিজেই। বাংলাদেশের ছাত্ররাজনীতি ও স্বাধিকার আন্দোলনের নক্ষত্র- বাঙালি জাতীয়তাবাদ আন্দোলনের সৃজনশীল যুবনেতা ও মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স তথা মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান কমান্ডার ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি।

বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী এই মানুষটি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন সমসাময়িকদের থেকে অনন্য উচ্চতায়। কেবল রাজনীতি নয়, সাহিত্য এবং সাংবাদিকতায়ও প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন তিনি। তার লেখা ‘অবাঞ্ছিতা’ উপন্যাস পাঠক সমাদৃত। এছাড়া তিনি দৈনিক বাংলার বাণী, ইংরেজি দৈনিক বাংলাদেশ টাইমস ও বিনোদন ম্যাগাজিন ‘সিনেমা’র সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ছাত্রজীবন থেকেই মনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ষাটের দশকে সামরিক শাসনবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনে তিনি সাহসী নেতৃত্ব দেন।

১৯৬০ থেকে ১৯৬৩ সালে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তিনি। ১৯৬২ সালে হামদুর রহমান শিক্ষা কমিশন রিপোর্টের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ায় তিনি গ্রেপ্তার হন এবং ৬ মাস কারাভোগ করেন। ১৯৬৪-এর এপ্রিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ও পূর্ব পাকিস্তানের সেসময়ের গভর্নর আবদুল মোনেম খানের কাছ থেকে সনদ নিতে তিনি অস্বীকৃতি জানান এবং সরকারের গণবিরোধী শিক্ষানীতির প্রতিবাদে সমাবর্তন বর্জন আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার ডিগ্রি প্রত্যাহার করে।

পরবর্তী সময়ে তিনি মামলায় জিতে ডিগ্রি ফিরে পান। ১৯৬৬ সালে ছয় দফা আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালনের দায়ে তার বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি হয় এবং তিনি কারারুদ্ধ হন। দেশ স্বাধীন করার লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের জন্য গোটা বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী নেতৃত্বে ধারাবাহিক আন্দোলন-সংগ্রামে অনন্য ভূমিকা রাখেন শেখ ফজলুল হক মনি।

১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুসহ যারা শহীদ হন তাদের মধ্যে শেখ মনি ও তার সহধর্মিণী শেখ আরজু মনিকেই সর্বপ্রথম হত্যা করা হয়। বড় ছেলে পরশের বয়স তখন ৫ বছর আর ছোট ছেলে তাপস ৪ বছরের শিশু। বাবা-মা হত্যাকাণ্ডের পর দুর্বিষহ জীবন কাটাতে হয় দুই ভাইকে। কখনও আত্মীয়ের বাসায় লুকিয়ে থাকতে হয় আবার কখনও পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে। এভাবে দুই বছর কাটার পর শেখ আছিয়া বেগমের সঙ্গে ১৯৭৮ সালে তারা চলে যান ভারতে।

চাচা শেখ ফজলুল করিম সেলিম, শেখ ফজলুর রহমান মারুফ, ফুফু শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তখন বিদেশে শরণার্থী। পরশ ধানমন্ডি সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ইংরেজি সাহিত্যে দ্বিতীয়বার এমএ ডিগ্রি লাভ করেন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে।

২০১৭ সালে কানাডার ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে Teaching English to Speakers of languages শীর্ষক সার্টিফিকেট অর্জন করেন। দেশে ফিরে দীর্ঘদিন ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যের শিক্ষকতায় যুক্ত ছিলেন। তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতা করেছেন। বর্তমানে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষক হিসেবে করছেন। তার লেখা নিবন্ধ বিভিন্ন খ্যাতনামা জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায়। যে কারণে ক্ষমতাসীন সংগঠনের সহযোগী সংগঠন হিসেবে যুবলীগের সাংগঠনিক পরিচয়ে কেউ কেউ অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। সংগঠনের ঢাকা মহানগর কমিটি থেকে শুরু করে শীর্ষ নেতৃত্বের অনেকের বিরুদ্ধে ক্লাব পরিচালনার আড়ালে অবৈধ জুয়া ও ক্যাসিনো ব্যবসার অভিযোগ ওঠে। এমন অভিযোগে সংগঠনের প্রভাবশালী নেতাদের কেউ কেউ গ্রেপ্তারও হয়। অনেকে টেন্ডারবাজি ও চাঁদাবাজির অভিযোগে বহিষ্কার হয়। সব মিলিয়ে ভাবমূর্তির সংকটে পড়ে সংগঠনটি।

২০১৯-এর ২৩ নভেম্বর যুবলীগের সপ্তম জাতীয় কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়। ‘স্মার্ট, নির্ভীক ও স্বচ্ছ’ নেতৃত্বের অধিকারী হিসেবে যুবলীগের কংগ্রেসে চেয়ারম্যান হিসেবে হাল ধরেন অধ্যাপক শেখ ফজলে শামস পরশ। আর পরশের ‘রানিং মেট’ তথা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তৃণমূলের নেতৃত্ব থেকে গড়ে ওঠা মাইনুল হোসেন খান নিখিল। যুবলীগের শীর্ষ দুই পদের নেতৃত্বের সমন্বয়ে কেবল ভাবমূর্তিতে স্বচ্ছ নয়, রাজপথের নির্ভীক ও সাহসিকতার বিষয়টিও মাথায় রেখে নেতৃত্ব উপহার দেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

দায়িত্ব গ্রহণের পর পরশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল যুবলীগের অতীতের গৌরবোজ্জ্বল ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত করা। যুবলীগের প্রতি যুবসমাজ তথা আপামর জনসাধারণের আস্থা ফিরিয়ে আনা এবং যুবলীগের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সমুন্নত করা। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তিনি সুদৃঢ় ও স্পষ্ট অবস্থান নেন।

এর মধ্যে বৈশ্বিক মহামারি করোনার ঢেউ আঘাত হানে বাংলাদেশে। সেসঙ্গে বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়। এসব সংকটজনক পরিস্থিতিতেই যুবলীগ এর মানবিক ভাবমূর্তি দেশব্যাপী সর্বস্তরে প্রতিষ্ঠিত করে। জাতীয় সংসদে যার ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যুবলীগ দেশব্যাপী স্বাস্থ্যবিধি প্রচারের পাশাপাশি মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হেক্সাসল ও সাবান বিতরণ করে। সরাসরি ৪৩ লাখ মানুষকে খাদ্যসহায়তা দান করে।

ট্রাক ও রিকশা-ভ্যানে করে বস্তিবাসীদের খাবার পৌঁছে দেয়। ঢাকা মহানগর ও বিভিন্ন জেলা-উপজেলা পর্যায়ে ২৪ ঘণ্টা ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স ও টেলিমেডিসিন সার্ভিস প্রদান করে। চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত ডাক্তার-নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষা-সামগ্রী বিতরণ করে। শ্রমিক-সংকটে কৃষকের ধান কেটেও সহায়তা করে যুবলীগ। এছাড়া রমজান মাসে ইফতার ও রান্না করা খাবার বিতরণ করে। মুজিব শতবার্ষিকী উপলক্ষে সারা দেশে বৃক্ষরোপণ করে যুবলীগ।

ভাবমূর্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার পাশাপাশি আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল অযোগ্য ও বিতর্কিতদের সংগঠন থেকে সরিয়ে শিক্ষিত, মেধাবী, ত্যাগী, যোগ্য ও পরিচ্ছন্ন যুবকদের নেতৃত্বে নিয়ে আসা। এই চ্যালেঞ্জও দারুণ দক্ষতায় মোকাবিলা করেন শেখ পরশ। এক বছর যাচাই-বাছাইয়ের পর সব শ্রেণি-পেশার মধ্য থেকে ২০১ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটি ও ২০০ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করেন। তরুণ আইনপ্রণেতা, আইনজীবী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসায়ী, সংস্কৃতিকর্মী ও সাবেক ছাত্রনেতাদের সমন্বয়ে গঠিত যুগোপযোগী এ কমিটি সবমহলে প্রশংসিত হয়।

এই কমিটির মাধ্যমে অন্ধকারে হাতড়ে বেড়ানো একঝাঁক যুবক খুঁজে পায় আলোর শিখা; কালিমামুক্ত রাজনীতির মসৃণ পথ। আর শেখ পরশ হয়ে ওঠেন নতুন স্বপ্নের দূত। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা আর অগ্রসর চিন্তার পথ ধরে তিনি যেভাবে যুবলীগকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন তা যুব রাজনীতিতে আশার আলো সঞ্চার করে।