কসবা ও নবীনগরে ৫৬জন চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন

প্রকাশিত: ৩:১১ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২২

৩১জানুয়ারি ৬ষ্ঠ ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা ও নবীনগর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভোট গ্রহণ শেষে ফলাফলে জানা যায় ১৪টি ইউপি নির্বাচনে ৫৬জন চেয়ারম্যান প্রার্থী তাদের জামানত হারিয়েছেন। এরমধ্যে কসবা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩১জন প্রার্থী ও নবীনগর উপজেলার ২৫জন চেয়ারম্যান প্রার্থী তাদের জামানত হারিয়েছেন।

কসবা উপজেলায় বিনাউটি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী আসাদুল হাসান আনারস প্রতিকে ৩৬৪ ভোট, এএসএম ওমর ফারুক চশমা প্রতিকে ১১৮ ভোট, ইসলামি আন্দোলনের প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন হাতপাখা প্রতিকে ১৫৯ ভোট, স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী নজরুল ইসলাম ভূইয়া টেবিল ফ্যান প্রতিকে ৮৭ ভোট, রতন মিয়া ঢোল প্রতিকে ১১০৬ ভোট ও জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী শামীম মিয়া লাঙ্গল প্রতিকে ৫৩৬ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। বাদৈর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী নিজামুল হক মোটরসাইকেল প্রতিকে ১৭০ভোট, সাইফুল ইসলাম ঘোড়া প্রতিকে ৩৯ভোট ও শফিকুল ইসলাম ঘোড়া প্রতিকে ২০ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। গোপিনাথপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী আনোয়ার হোসেন ভূইয়া টেলিফোন প্রতিকে ১৩৫৪ ভোট, গোলাম মোস্তফা চশমা প্রতিকে ২০৫৭ভোট, জহিরুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতিকে ৯৪৯ ভোট ও মাসুদুল হক ভূইয়া আনারস প্রতিকে ৬৫ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। মেহারী ইউনিয়নে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী আবু তাহের মোল্লা লাঙ্গল প্রতিকে ১৪৩ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী এ এস এম শামীম আক্তার মোটরসাইকেল প্রতিকে ৮৭৯ ভোট, নূর বেগম সুমি আনারস প্রতিকে ৩৪ ভোট, আকসান হাবিব খান ঘোড়া প্রতিকে ৪৬ ভোট, জাহাঙ্গীর ওসমান রজনীগন্ধা প্রতিকে ৯৪ভোট ও আল আমিন মিয়া টেলিফোন প্রতিকে ৯৪ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।

কসবা পশ্চিম ইউনিয়নে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ আনারস প্রতিকে ৩৪ ভোট, ইসমাইল হোসেন রজনীগন্ধা প্রতিকে ৯ভোট, ফকরুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতিকে ৫১ভোট, আতাউর রহমান দুটি পাতা প্রতিকে ৭ ভোট, মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী টেবিল ফ্যান প্রতিকে ১১ভোট, মো. ফয়েজ ঢোল প্রতিকে ৯ ভোট, মিজানুর রহমান টেলিফোন প্রতিকে ৬১ভোট ও হাবিবুর রহমান চশমা প্রতিকে ২৭ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। বায়েক ইউনিয়নে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজমুল হাসান টেলিফোন প্রতিকে ৩৯৯ভোট, মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ঢোল প্রতিকে ৯৫ ভোট, মনিরুল হক মনির ঘোড়া প্রতিকে ২৫২ভোট ও হাবিবুর রহমান আনারস প্রতিকে ১৩৭ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।
নবীনগর উপজেলার ৭ইউনিয়নে ২৫জন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। উপজেলার নাটঘর ইউনিয়নের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মহিন উদ্দিন আনারস প্রতিকে ৮৫ ভোট, রফিকুল ইসলাম রতন ঘোড়া প্রতিকে ৮০০ ভোট ও মোহাম্মদ নোতাব মিয়া চশমা প্রতিকে ১৩৬৪ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। শিবপুর ইউনিয়নে জাতীয়পার্টির মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোবারক লাঙ্গল প্রতিকে ২১ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল বাশার টেবিল ফ্যান প্রতিকে ৩৬ ভোট, গোলাম জিলানী ঘোড়া প্রতিকে ২৫ ভোট ও আরিফুল হক চৌধুরী টেলিফোন প্রতিকে ১৭৮ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। বিটঘর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী এ কে এম আশরাফুল আলম টেলিফোন প্রতিকে ৯২ভোট, হাসান উল্লাহ চশমা প্রতিকে ৩৭ ভোট, জাতীয়পার্টি মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আবু মোছা লাঙ্গল প্রতিকে ৪৫ ভোট, সোলাইমান ভূইয়া সোহাগ মোটরসাইকেল প্রতিকে ৩৫০ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। বিদ্যাকুট ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী রফিকুল ইসলাম চশমা প্রতিকে ৫৩ ভোট, জীবন মিয়া টেলিফোন প্রতিকে ২৪২ ভোট, মোহাম্মদ হান্নান ঢোল প্রতিকে ১০৪৯ ভোট, কামাল উদ্দিন ঘোড়া ১১৮২ ভোট, শাহাদাৎ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতিকে ৩৫ ভোট, ইসলামি আন্দোলনের প্রার্থী আবু হাছান হাতপাখা প্রতিকে ১১৫৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী হাবিবুর রহমান অটোরিকশা প্রতিকে ১৫৯ ভোট ও মো. এনামুল হক টেবিল ফ্যান প্রতিকে ৬৫ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। বড়াইল ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ার হোসেন ঘোড়া প্রতিকে ৪৫ ভোট, মো. শাহপরান চশমা প্রতিকে ৮৭৯ ভোট, মো. উসমান আনারস প্রতিকে ৪৮ভোট, নাজমুল হক টেলিফোন প্রতিকে ১৬৪ ভোট ও ফরিদ উদ্দিন টেবিল ফ্যান প্রতিকে ১৬১ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। কৃষ্ণনগর ইউনিয়নে ইসলামি আন্দোলনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মনিরুজ্জামান হাতপাখা প্রতিকে ১৫১ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।