।।মৃনাল চৌধুরী লিটন।।

তলাবিহীন ঝুড়ির উপাধি পাওয়া বাংলাদেশ আজ উন্নতশীল দেশের কাতারে , বিদেশি অর্থায়ন ছাড়াই স্বপ্নের পদ্মাসেতু নির্মাণ, কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দোহাজারী থেকে ঘুমধুম পর্যন্ত রেললাইন স্থাপন ছাড়াও সারাদেশে দৃশ্যমান উন্নয়ন-অগ্রগতির বদৌলতে আজ এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আর এসব অর্জনের পেছনে শুধুই অবদান এক জনের। তিনি হচ্ছেন জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দেশবাসীকে ভালোবাসেন বলেই জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের কল্যাণে কাজ করেন বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড় করাতে পরিকল্পিত কর্মকাণ্ডে এগিয়ে যাচ্ছেন। তার এসব অর্জন অবশ্যই জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে।
সরকারের উন্নয়ন সাফল্যের সূত্রধরে বিজয়নগর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দের বিজয়ী করার জন্য নেতাকর্মীদের কাজ
সরাসারি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রার্থী। দল যাছাই-বাছাই করে প্রতিটি ইউনিয়নেএকজন পরিচ্ছন্ন মানুষ হিসেবে তাকে মনোনয়ন দিয়েছে। আর নৌকা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, স্বাধীনতার প্রতীক। কাজেই আওয়ামী লীগের রাজনীতি করলে নৌকার জন্য কাজ করতে হবে। শেখ হাসিনার প্রার্থীকে বিজয়ী করতে হবে।

কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বার্তা দিয়েছেন, আসন্ন পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনে যারা নৌকার বিরোধিতা করছেন, বা করবেন, প্রমাণিত হলে তাদের কপালে শনির দশা আছে। অতীতে বিদ্রোহীদের ক্ষমা করা হলেও ভবিষ্যতে দল কাউকে ছাড় দেবেনা। তাতে হারাতে হবে সব ধরনের পদ-পদবি। তাই আসুন সবাই নৌকার পক্ষে কাজ করি।

নির্বাচনে শেখ হাসিনা যাকে মনোনয়ন দিয়েছেন তাকেই বিজয়ী করতে হবে। প্রার্থী পছন্দ না হলেও শেখ হাসিনার মুখের দিকে তাকিয়ে নৌকায় ভোট দিতে হবেএ। কোনো নেতা যদি নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করে, নৌকাকে ডুবাতে চেষ্টা করে, তাকে দল থেকে আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হবে। কোনো অবস্থাতেই তাকে আর দলে নেওয়া হবে না।, দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে ব্যহত করতে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি নানা ধরনের অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।আমাদের সকলকে অতন্দ্র প্রহরীর ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়ে দেশ বিরোধী সকল অপতৎরতা রুখে দিতে হবে। নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে আমাদের শপথ নিতে হবে কেউ যেন এদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে।