রফিকুল ইসলাম মাস্টারের বিরুদ্ধে অভিযোগ গুলি তদন্ত করে ব্যাবস্তা নেওয়া হবে ফেরদৌস

প্রকাশিত: ৮:০২ অপরাহ্ণ, জুন ১২, ২০২১

আজ বিজয়নগর উপজেলার বিক্ষুব্ধ বিজয়নগর বাসীর উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৬ ২৭ও ২৮শে মে নারকীয় তাণ্ডব সৃষ্টিকারী ব্রাহ্মণবাড়িয়া হেফাজতের আমীর মাওলানা সাজেদুল ইসলাম ও মাওলানা মোবারক উল্লাহদের গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বাক্ষর অভিযান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস উক্ত অনুষ্ঠানে বিজয়নগর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম মাস্টার উপস্থিত না থাকায় যুবলীগ নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়,

এ বিষয়ে উপজেলা যুবলীগের অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এমন কর্মকাণ্ডে দল যদি কোন ব্যাবস্তা না নেয় , তবে দলীয় নেতাকর্মীরা তার পদাঙ্ক অনুসরণ করবে তাতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে।

এ বিষয়ে রফিকুল ইসলাম মাস্টার এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, আজকে গণস্বাক্ষরের বিষয়ে জেলা কমিটির পক্ষ থেকে আমাকে কোন প্রকার অবগত করেইনি /আমি কোন প্রকার দাওয়াত পাইনি,

এক পর্যায়ে সাংবাদিকরা জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌসকে, রফিকুল ইসলাম মাস্টার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রফিকুল ইসলাম মাস্টারের পরিবারের হেফাজতের সাথে সম্পৃক্ত থাকার কথা আমরা শুনেছি এবং বিষয়ে তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যাবস্তা নেওয়া হবে।এ বিষয়ে উপজেলা যুবলীগের নেতা নির্মল সুএধর রফিকুল ইসলাম মাস্টার এর পরিবার হেফাজতের কর্মকাণ্ডের সাথে থাকায় তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যাবস্তা নিতে জেলা যুবলীগের নিকট একটি আবেদন করেছেন আমাদেরকে জানিয়েছেন এ বিষয়ে সাবাদিকরা জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস এর নিকট রফিকুল ইসলাম মাস্টার এর কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের জানান রফিকুল ইসলাম মাস্টার সম্পর্কে আমাদের কে জানান রফিক মাস্টার বিযয়গুলি তদন্ত করে ব্যাবস্তা নেওয়া হবে আমরা তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ শুনেছি