ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের হামলায় অন্তত ১০টি বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১১ জুলাই) উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের খাদুরাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রাজু আহমেদ সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।   
জানা গেছে, উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের খাদুরাইল গ্রামের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আক্তার হোসেন ও মো. নুরুল আমিনের লোকজনের মধ্যে আধিপত্যকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় হামলায় ঘরবাড়ি ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গত সোমবার একই এলাকার জারু মুন্সি ও কুদ্দুছ মিয়ার ছেলের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এরই জের ধরে এ হামলার সূত্রপাত হয়েছে বলে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা গেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে ফের উত্তেজনা বাড়লে উভয়পক্ষের লোকজন আবারো বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। পুলিশ এসে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। এদিকে এলাকার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। 
এলাকার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। 
এ বিষয়ে ওসি জানান, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে দুপক্ষের হামলা হয়েছে,এতে কেউ হতাহত হয়নি।তবে কয়েকটি বাড়িঘরে ভাংচুর ও লুটপাটের  ঘটনা ঘটেছে।   তবে এ ঘটনায় কোন পক্ষই থানায় অভিযোগ দেইনি। এ ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 
 এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোজাম্মেল হক রেজা জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে এবং এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। দাঙ্গাবাজদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে এবং তাদেরকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে। এবিষয়ে প্রেসক্লাব বিজয়নগর এর সভাপতি মৃনাল চৌধুরী লিটন বিজয়নগর নিউজকে জানান আজ সকালে ভারপাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ বলেন যে আমরা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে শুনেছি আজও আবার লুটতরাজ হবে শুনেছি বিষয়টি দেখার কথা বললে তিনি বলেন খাদুরাইল এর ব্যাপারে আমি আমার মত করে পরিচালনা করব কারোর কথা আমার প্রয়োজন নেই কিন্তু তিনি আমার কথার কোন গুরুত্ব দেয়নি কিন্তু ঠিকই আজ বিকালে লুটতরাজ ও বাড়ীঘর ভাংচুর হয়েছে
আমার নিকট পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ব