বিজয়নগরে অবাধে সরকারি জমি থেকে অবৈধভাবে মাটি ও বালু বিক্রি

প্রকাশিত: ৬:২৮ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২১, ২০২০

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার বিজয়নগর উপজেলায় ইছাপুরা চান্দুরা বুধন্তি পাহাড়পুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের ভাটি কালিসীমা বুধন্তি ডালপা নামক স্থান থেকে অবাধে চলছে মাটি কাটার হিরিক। অবৈধ ভাবে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি উত্তোলন করে ইটভাটায় বিক্রি করছে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী লোকেরা। দীর্ঘদিন ধরে তারা অবাধে সরকারি খাস জমি থেকে মাটি কেটে নিয়ে গেলেও বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসছে না।
উপজেলার ভাটি কালিসীমা গ্রামের এলাকায় মাটি কাটার কাজে নেতৃত্বে আবুল বাসার যোগসাজশে মাটি কেটে নিচ্ছেন সহ ৮/১০ জনের একটি চক্র মাটি কেটে নিয়ে দিচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা জানান, বাহিরে থেকে প্রশাসনের কর্মকর্তারা মাঝে মধ্যে এসে দেখে শুনে চলে যান। কিন্তু প্রভাবশালীদের অবৈধ মাটি কাটা ও বিক্রির কাজ বন্ধ হচ্ছেনা। এসব দেখার যেন কেউ নেই!
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, ওই চক্র দীর্ঘদিন ধরে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে প্রকাশ্যেই। নদী থেকে মাটি উত্তোলন করে ছোট-বড় ট্রাক বোঝাই করে ইটের ভাটা সহ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বর্ষার নদীতে প্রবল স্রোত থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে নদীর অনেকাংশে পলি জমে পানিশূন্য হয়ে পড়ে। ঠিক তখনি নদীর খাল থেকে মাটি কাটার কাজ শুরু করে মাটি খোকো চক্র। পাহারপুর ইউ পি তোফায়েল নগর হইতে ধোরানাল রাস্তায় নিকট পুরাতন ব্রীজের নিকট হইতে অবৈধভাবে ভাবে বালু উওোলন করছে হেলাল মিয় নামে নব্য আওয়ামীলীগার তার চাচা বিজয়নগর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান হওয়ায়
রাজনৈতিক ভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের কেউ কিছু বলতে সাহস পাচ্ছেনা বরং তারা স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এ ব্যবসা করছেন বলে অভিযোগ করপন স্থানীয়রা। এদিকে, এই অপরিকল্পিত ভাবে মাটি কাটার ফলে বর্ষায় নদীর পার্শ্ববর্তী সড়ক, বসতঘর, জমি সহ বিভিন্ন স্থাপনা ভেঙে পড়ার আশংকা রয়েছে। এ বিষয়ে বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম ইয়াছিন আরাফাত এর সাথে তিনি বলেন আমরা এর বিরুদ্ধে ব্যাবস্তা গ্রহন করব